————————–আয়োজন——————–
অশোক ব্যানার্জী-
তবলা বাজছে তেড়ে কেটে তাক
গিন্নী রাঁধেন পুঁই ডাটা শাক।
খুন্তি নেড়ে তালে তালে ঠিক
তাইনা দেখে হেসে ফিক ফিক।
তবলায় দিয়ে চাটি
কার্ফা, দাদরা,একতালেতে কর্তা এবার ওঠেন মেতে,
গিন্নী তখন হেসে মিটি মিটি।
রান্না করেন পরিপাটি
ঝাল ঝাল সরপুঁটি।
তবলা বাজছে দ্রুত ঝাঁপ তালে
গিন্নী ফোড়ন দেন মুগডালে।
কর্তা হেসে তবলা লহরা
বাজিয়ে ছোটান খুশির ফোয়ারা।
গিন্নী ইলিশ নিয়ে,
দই, সর্ষে, দিয়ে মেখে বেশ ম্যারিনেট করে রাধেন সরেস।
ধা ধেটে ধেটে তবলা বাজছে
গিন্নী ভেটকি ফ্রাই ভাজছে।
আজ আসবে জামাই মেয়ে,
তবলা বাজছে তেটে তাক তিনে
জামাই ষষ্ঠীর এই শুভ দিনে
মধুর আবেশ, রান্নাটা শেষ।
তখনই জামাই মেয়ের প্রবেশ
মায়ের মুখেতে হাসি ,
মনের আবেগে কর্তা এবার
তেহাই মারেন তবলাতে তার।
তাক তিনে তিনে কৎ তাকে তাকে
তবলায় বোল তুলে হাসি মুখে
এবার বাজান বাঁশি।
Be First to Comment