Press "Enter" to skip to content

কলকাতা প্রেস ক্লাবে বিশ্ববরেণ্য বাঙালী সন্মান-২০১৯

Spread the love

সুজিত চট্টোপাধ্যায় – কলকাতা প্রেস ক্লাবে বাংলা শিল্পী- সাহিত্যিক-সমাজকর্মী-সাংবাদিক সমন্বয় সমিতি ও আম্বেদকর কালচারাল কলেজ যৌথভাবে আয়োজন করলো মহাত্মা গান্ধীর ১৫০তম জন্মবর্ষে প্রনাম ও শ্রদ্ধার্ঘ্য এবং বিশ্ববরেণ্য বাঙালী সন্মান প্রদান অনুষ্ঠান। এ ছাড়াও ছিল মহাত্মা গান্ধী স্মারক বক্তৃতা-২০১৯। এই উৎসবের শুভ সূচনা করেন বিশ্বসেবাশ্রম সংঘ প্রতিষ্ঠাতা শ্রী শ্রী ঠাকুর সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারী, ব্রহ্মচারী মুরাল ভাই সম্পাদক, দক্ষিণেশ্বর রামকৃষ্ণ সংঘ অদ্যাপীঠ, স্বপন ধর সম্পাদক জলদ উত্তরকান্ড বাংলাদেশ, জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী সঞ্জিত মন্ডল, দেবকন্যা সেন, চেয়ারম্যান-উজ্জ্বল বিশ্বাস, সভাপতি- নাট্যকার মিলন বসু, সম্পাদক আইনজীবী প্রদীপ বড়াল, চিন্ময়ী বিশ্বাস, লীলাবতী বিশ্বাস, ডলি শেঠ, কবি সুশান্ত প্রসন্ন টিকাদার, দিলীপ বিশ্বাস- সম্পাদক আম্বেদকর কালচারাল কলেজ, ডাঃ প্রকাশ মল্লিক, নারায়ণ মজুমদার সমীর ব্যানার্জী। দেশাত্মবোধক উদ্বোধনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন চিন্ময়ী বিশ্বাস, জয়া বসু, শম্পা চক্রবর্তী, ডলি শেঠ, লীলাবতী বিশ্বাস, দীপ্তি গুহ, কৃষ্ণবন্ধু ধর, কনক ভৌমিক। স্বাগত ভাষণে দিলীপ বিশ্বাস দেশ গঠনে গান্ধীজির ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং এই উৎসবের নানা তথ্য তুলে ধরেন। সম্পাদক প্রদীপ বড়াল বলেন যে সব বিপ্লবী, মনীষী লেখক, সাহিত্যিক দেশের হয়ে করে গেছেন তাদের জীবন কর্মধারা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা যাতে জীবনের নানা দিক মানুষের মধ্যে বিস্তার লাভ করা। আর সমাজের মানুষের মধ্যে দলমত, ধর্ম, জাতি, ধর্মনির্বিশেষে ঐক্য, সংহতি, সম্প্রীতি স্থাপন করা হল আমাদের কাজ। এছাড়া ও সমাজের জন্য যারা নিঃশব্দে কাজ করে চলেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করা আর সমাজ জীবনে সকলের নজরে আনা। ভারতীয় সংস্কৃতি ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা। উদ্বোধক সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারী এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন। এ কাজে সকলের এগিয়ে আসা প্রয়োজন। তিনি দেশ গঠনে মহাত্মা গান্ধীর অবদান নিয়ে আলোচনা করেন অনেক অজানা তথ্য বহু মানুষের সামনে তুলে ধরেন। এই উৎসবে বিশ্ব বরেণ্য বাঙালী-২০১৯ প্রদান করা হয় ব্রহ্মচারী মুরাল ভাই, শ্রী শ্রী ঠাকুর সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারী, সাংবাদিক গোপাল দেবনাথ, স্বপন ধর, ডাঃ প্রকাশ মল্লিক, ডঃ অরূপ মিত্র, ডঃ পৃথ্বীরাজ সেন, ডাঃ ভোলানাথ দাস, গুরুজী বিনয় মহারাজ, অধ্যাপিকা শর্মিষ্ঠা বসু, অজন্তা দেববর্মন, বিভূতিভূষণ মজুমদার, প্রজয় কুমার চন্দ, তিমির বরণ চক্রবর্তী, ডাঃ সুরেশ বসু, উত্তম শাস্ত্রী, তপন শাস্ত্রী, সুশান্ত প্রসন্ন টিকাদার, সোমা রায়, দিলীপ বিশ্বাস, শঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, শ্যামল কুমার দাস, সুশীল কোঠারী, আব্দুস সামাদ, সঞ্জীব চক্রবর্তী, নূর মোহাম্মদ খান মুকুল, সন্তোষ কুমার রায়, মোঃ মোক্তার হোসেন মুক্তা, অখিল চন্দ্র দে, হরিদাস বালা, উজ্জ্বল বিশ্বাস ও দেবদত্ত সহ ৩০জন বিশিষ্ট গুণীজন কে সন্মান প্রদান করা হয়। এ দিনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কথা-গান-কবিতায় গান্ধীজির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মিলন বসু, চিন্ময়ী বিশ্বাস, নারায়ণ মজুমদার, সমীর ব্যানার্জী, চিন্ময়ী বিশ্বাস, লীলাবতী বিশ্বাস, সুস্মিতা সুকুল, জিতেন সরকার, সুকন্যা সেন, ডলি শেঠ, দীপ্তি গুহ, জয়া বসু, বিজয় শেঠ, কৃষ্ণবন্ধু ধর, কনক ভৌমিক ও সোমা রায়। সমগ্র উৎসবটি পরিকল্পনা, সঞ্চালনা ও ব্যবস্থাপনায় ছিলেন দিলীপ বিশ্বাস, চিন্ময়ী বিশ্বাস, লীলাবতী বিশ্বাস, মিলন বসু ও প্রদীপ বড়াল।

More from GeneralMore posts in General »

Be First to Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Mission News Theme by Compete Themes.