নিজস্ব প্রতিনিধি :নিউ দিল্লি, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। রোলস রয়েস মোটর কারস চেন্নাই ভারতে নিয়ে এল কালিনান সিরিজ ২: বিশ্বের সেরা সুপার-লাক্সারি এসইউভির একটা সাহসী রূপান্তর হল এই গাড়ি।
• এখন বিলাসিতার ধরণ বদলাচ্ছে। গ্রাহকেরাও নানা ভাবে তাঁদের গাড়িকে ব্যবহার করছেন। এই দুই চাহিদা সরাসরি মেটাচ্ছে কালিনান ২ সিরিজ।
• স্থানীয়ভাবে এবং বিশ্ব পরিসরেও কালিনান ক্রেতাদের দারুন আগ্রহ জাগিয়ে তুলেছে। এই বিশেষ ধরনের ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট ফোলিওতে কালিনান ২ সিরিজের রোলস রয়েসের চাহিদাই সবচেয়ে বেশি
• ভারতে পাওয়া যাচ্ছে ব্ল্যাক ব্যাজ কালিনান সিরিজ ২ গাড়িও। যাঁরা রোলস রয়েসকে আরো স্বতঃস্ফূর্ত ও আকর্ষণীয় চেহারায় দেখতে চান তাঁদের জন্যই ব্ল্যাক ব্যাজ কালিনান সিরিজ ২ তৈরি করা হয়েছে।
২০২৪ এর ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ভারতে এল রোলস–রয়েসের মোটর কার কালিনান সিরিজ ২
আইরিন নিক্কেইন, রিজিওনাল ডিরেক্টর, এশিয়া–প্যাসিফিক, রোলস–রয়েস মোটার কারস বলেন, ‘ভারতে কালিনান সিরিজ ২ এর আত্মপ্রকাশ আসলে এশিয়া–প্যাসিফিক অঞ্চলে রোলস–রয়েসের একটা গুরুত্বপূর্ণ মাইলস্টোন। ২০১৮ সালে ভারতের বাজারে প্রথম রোলস রয়েস আসে। সেই থেকেই উল্লেখযোগ্য এই গাড়িটি তরুণদের এবং বিভিন্ন গোষ্ঠীর ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এসেছে। এবং আজ এই বিশেষ ধরনের ব্র্যান্ডের পোর্টফোলিওতে ক্রেতারা সবচেয়ে বেশি কিনতে চান রোলস রয়েস গাড়ি। কালিনান সিরিজ ২ এ রয়েছে নতুন প্রযুক্তি, নতুন উপকরণ, নিখুঁত মাপজোক করে তৈরি করা উন্নত ডিজাইন এবং ক্রেতাদের অর্ডার অনুযায়ী তৈরি করার ফলে এতে রয়েছে নিজেকে প্রকাশ করার নতুন নতুন সুবিধা।’
২০১৮ সালে বাজারে আনা হয়েছিল একেবার আদি কালিনান গাড়ি। সেটা ছিল বিশ্বের প্রথম সুপার-লাক্সারি এসইউভি, যা একেবারে অনন্য এবং নিখুঁত আর্জি পূরণ করত। পারফরমেন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দিক থেকে বিচার করলে, এই গাড়ির পক্ষে দরকার ছিল খারাপ রাস্তাতেও স্বচ্ছন্দে চলার সত্যিকারের ক্ষমতা, যা এই পৃথিবীর সবচেেয় খারাপ ও কঠিন পরিবেশে চলার সমান। একইসঙ্গে, এই গাড়িকে দিতে হত এই বিশেষ ব্র্যান্ডের গাড়ির অনন্য আরাম এবং ‘ম্যাজিক কার্পেট রাইড’ এর সিগনেচার, তা গাড়ি যে ধরনের এলাকা দিয়েই চলুক না কেন। এই গাড়িকে হতে হত একেবারে সুনির্দিষ্ট সুপার-লাক্সারি এসইউভি — যা একই সঙ্গে রুক্ষ্ম ও মসৃণ, অপ্রতিরোধ্য অথচ প্রশান্ত: সর্বত্র যা অনায়াসে চালানো যায়। রোলস রয়েসকে ঘিরে সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী যে প্রত্যাশা ছিল, এই গাড়ির সাফল্য তাকেও ছাপিয়ে গিয়েছিল। এবং আজ এই বিশেষ ধরনের পোর্টফোলিওতে লোকে সবচেয়ে বেশি চায় এই রোলস-রয়েস।
এই মোটর গাড়ির অসাধারণ সাফল্যের কারণে, এবং বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে গ্রাহকদের তরফে অবিশ্বাস্য ধরনের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার ফলে, ‘রোলস-রয়েস অফ এসইউভিজ’কে একটা নতুন চেহারা দেওয়ার জন্য অত্যন্ত যত্ন সহকারে উদ্যোগ নেওয়া হয়। টানা ৫ বছর ধরে গ্রাহকদের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেন এই বিশেষ ব্র্যান্ডের গাড়ির ইঞ্জিনিয়ার, ডিজাইনার ও কারিগরেরা। একইসঙ্গে চলে এই ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে খবরাখবর সংগ্রহ — এমনকী তথ্য সংগ্রহ করা হয় সারা দুনিয়াজুড়ে ছড়িয়ে থাকা আমাদের প্রাইভেট অফিসগুলি থেকেও— এভাবে জড়ো করা হয় বহুতর নতুন প্রযুক্তি যাতে কালিনানকে আরও উন্নত করা যায়। নতুন চেহারায় কালিনান সিরিজ ২, যা রোলস রয়েসের ইতিহাসে সবচেয়ে সর্বাত্মক সিরিজ ২ উন্নয়ন, বদলে যাওয়া বিলাসিতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলে এবং এই গাড়ির নতুন নতুন ধরনের ব্যবহার উদ্ভাবন করা হয়। আবার একই সঙ্গে যে আবশ্যিক গুণাবলি কালিনানের অভূতপূর্ব জনপ্রিয়তার ভিত্তি, সেই মূল গুণাবলির প্রতিও একনিষ্ঠ থাকে।
রোলস রয়েজ মোটর কারস চেন্নাই এবং রোলস রয়েস মোটর কারস দিল্লিতে কালিনান সিরিজ ২ এবং ব্ল্যাক ব্যাজ কালিনান গ্রাহকেরা বুকিং করতে পারেন। ভারতে কালিনান সিরিজ ২ এর দাম শুরু হচ্ছে ১০,৫০,০০,০০০ টাকা থেকে। ব্ল্যাক ব্যাজ কালিনান সিরিজ ২ এর দাম শুরু হচ্ছে ১২,২৫,০০,০০০ টাকা থেকে। প্রথম লোকাল ক্লায়েন্ট ডেলিভারি শুরু হবে ২০২৪ এর চতুর্থ কোয়ার্টার থেকে।
গ্রাহকেরা নির্দিষ্ট কোন ধরনের গাড়ি চাইছেন তার ওপর নির্ভর করবে রোলস-রয়েজের দাম। প্রতিটি রোলস -রয়েজই প্রতিটি ক্রেতার বিশেষ চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করা হয়
শহরাঞ্চলের বাজারে দারুন প্রভাব
গ্রাহককে প্রথম গাড়িটা ডেলিভারির সময় থেকে এবড়ো খেবড়ো রাস্তাতেও চলার উপযোগী সেরা গাড়ি হিসাবে লক্ষ্যপূরণ করেছে কালিনান। আগে কখনই রোলস-রয়েস গাড়ি যায়নি এমন জায়গাতেও কালিনান নিয়ে গেছে তার মালিককে। এই মডেলের মূল কথা হল, এর বহুমুখী পরিষেবা এবং সর্বত্র অনায়াসে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষমতা। ফলে কালিনান হয়ে উঠেছে অনেক মালিকের ‘দৈনিক ড্রাইভার’। বস্তুত অসংখ্যা গ্রাহক রোলস-রয়েসকে জানিয়েছেন, বিভিন্ন ধরনের এসইউভির মধ্যে কালিনানের ৬.৭৫ লিটার ভি ১২ ইঞ্জিন থেকে যে অনায়াস পরিষেবা পাওয়া যায় তা অন্য কোনও এসইউভি দিতে পারে না। কালিনান ২ সিরিজ গাড়ি বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসাবে কাজ করে।
এই বিশেষ ব্র্যান্ডের ইনটেলিজেন্স বিশেষজ্ঞরা লক্ষ্য করেছেন যে, বেশি বেশি সংখ্যায় রোলস-রয়েসের গ্রাহকেরা রয়েছে শহরাঞ্চলে এবং এদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে — এঁরা রয়েছেন বিশ্বের সেরা মেট্রোপলিস থেকে উদীয়মান অর্থনৈতিক অঞ্চলের দ্রুত বেড়ে চলা শহরগুলিতে। সেদিক থেকে দেখলে, কালিনান ক্রমশ সুপার-লাক্সারি গাড়ি হিসাবে বেশি বেশি পরিষেবা দিচ্ছে। এই প্রোডাক্টে গ্রাহকেরা তাঁদের নিজস্ব চরিত্রের পরিচয়ের ছাপ রাখতে চাইছেন এবং দিচ্ছেনও। আবার গতির ঝড় তুলে খুশিমতো প্রকৃতির বুকে হারিয়ে যাওয়ার ক্ষমতাও এই গাড়ির রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা আরও দেখেছেন যে, এখন গাড়ির মালিকেরা নিজেরাই তাদের মোটর কার চালাতে পছন্দ করছেন। এটা একটা পরিবর্তন। যখন কালিনান প্রথম বাজারে আসে তখন ৭০ শতাংশের কম গাড়ি চালাতেন গাড়ির মালিকেরা। আর আজকের দিনে প্রায় প্রতিটি কালিনান গাড়ি চালান গাড়ির মালিকেরা। এখন ১০ শতাংশেরও কম কালিনান চালান শোফারেরা। একদিকে এই ব্র্যান্ডকে নতুন চেহারায় হাজির করা হয়েছে এবং অন্যদিকে একেবারে নিজস্ব পছন্দ মাফিক তৈরি কালিনান গাড়ি কেনার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। এর ফলে রোলস-রয়েস গাড়ির গ্রাহকদের গড় বয়স কমছে। ২০১০ সালে এই গাড়ির মালিকদের গড় বয়স ছিল ৫৬। এখন তা নেমে এসেছে ৪৩ বছরে।
শহরাঞ্চলের ক্রেতাদের ওপর নজর দেওয়ার কারণে, তরুণ গ্রাহকদের একটা দল তৈরি হয়েছে। এরই সঙ্গে নিজের গাড়ি নিজে চালানোর ব্যাপারটাও নির্ধারকভাবে বেড়েছে। এর ফলে বোঝা যায় কেন কালিনান ২ সিরিজের সারফেস ট্রিটমেন্ট এবং গাড়ির বাইরের চেহারা এতটা ঝকঝকে হয়েছে। এই গাড়ির গুরুত্বপূর্ণ থিম হল উল্লম্বতা। সেই উল্লম্বতার মধ্যে মেগাসিটিগুলির আকাশছোঁয়া বহুতলের উচ্চতার প্রতিধ্বনি শোনা যাবে। এবং এই সব মেগাসিটিতেই কালিনান ক্রমশ স্বচ্ছন্দ হয়ে উঠছে। নতুন আলোর ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটা সবচেেয় স্পষ্ট। দিনের বেলায় চলার সময় উচ্চতাসম্পন্ন আলোর গ্রাফিকসেই কালিনান সিরিজ ২ গাড়িকে দিনে ও রাতে সহজে চিনে নেওয়া যায়।
নিজেদেরকে আরও জোরেসোরে,আরও সাহসের সঙ্গে প্রকাশ করতে চান অনেক গ্রাহক। তাঁদের কথা মনে রেখে কালিনান সিরিজ ২ গাড়ির ইন্টিরিয়রে আগাগোড়া উদ্ভাবনামূলক অন্দরসজ্জা বিশদে যোগ করা হয়েছে। এই গাড়ির জিওমেট্রিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে পরিবর্তন করা হয়েছে তা হল, ড্যাশবোর্ডের ওপরের অংশে পিলার টু পিলার গ্লাস প্যানেল ফ্যাসিয়া যোগ করা। এটা খুবই মার্জিত এবং বহুমুখী একটা ডিজাইন। এবং এর মধ্যে রয়েছে ডিজিটাল ও ফিজিক্যাল কারিগরি দক্ষতা।
কালিনান সিরিজ ২ এর সম্পূর্ণ গাড়িটিতে সংযোগ ব্যাপারটাকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। বিশেষ করে এর পিছনের অংশ একেবারে নতুন করে সাজানো হয়েছে। এর ফলে পিছনের স্ক্রিনে গ্রাহকেরা দুটি স্ট্রিমিং ডিভাইসকে সংযুক্ত করতে পারবেন। এর ফলে এখন পিছনের স্ক্রিনে রয়েছে একেবারে নিজস্ব ফরমায়েশি মাফিক তৈরি ইন্টারফেস, যা গাড়িকে ঠিকমতো চালনা করতে পারবে এবং ম্যাসাজ, হিটিং এবং কুলিংয়ের মতো বসার ব্যবস্থাকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।
ইন্টারনেট সংযোগ থাকার কারণে গ্রাহকেরা ওয়াই ফাই হট স্পট সংযোগ উপভোগ করতে পারবেন এবং প্রতিটি স্ক্রিনে আলাদা স্ট্রিমিংয়ের সুযোগ পাবেন। কালিনানে এই প্রথম যে কোনও ধরনের ব্লু টুথ হেডফোনকে সংযুক্ত করা যাবে পিছনের সিটের ইনফোটেনমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে। কিংবা গ্রাহকেরা বিশেষ এই ব্র্যান্ডের ব্যতিক্রমী ১৮ স্পিকার বিস্পোক অডিও সিস্টেমও উপভোগ করতে পারবেন। থাকছে একেবার নতুন প্রজন্মের ১৮ চ্যানেল ১৪০০ ওয়াটের অ্যাম্পিফ্লায়ারও। কালিনান সিরিজ ২ এ থাকছে এই ব্র্যান্ডের বিখ্যাত স্পিকার আর্কিটেকচার। গাড়ির অ্যালুমিনিয়াম সিলে যে ফাঁকগুলি রয়েছে, সেগুলি ব্যবহার করা হয়েছে লো ফ্রিকোয়েন্সি স্পিকারের অনুরণন চেম্বার হিসাবে। এর ফলে গোটা গাড়িটাই হয়ে ওঠে একটা সাবওফার।
যাত্রীদের একেবারে সামনে রয়েছে উজ্জ্বল একটা ফাসসিয়া প্যানেল — এটা আধুনিক কারিগরির দারুন একটা অভিব্যক্তি। স্পেকটারে আসার আগেই এটার আবির্ভাব হয়েছিল ঘোস্টএর সঙ্গে। এখন এই প্রথম এটা পাওয়া যাচ্ছে কালিনান পরিবারে। এই ফাসসিয়ার বৈশিষ্ট্য হল একটা আলোকিত কালিনান উডমার্ক এবং একটা অনন্য সিটিস্কেপ গ্রাফিকস, যা রাতের বেলায় বিশ্বের মেগাসিটিগুলির আকাশচুম্বী বহুতলের চেহারা থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। একটা বিশেষ ভাবে উদ্ভাবন করা প্রযুক্তির সাহায্যে এটা তৈরি করা হয়েছে। গাড়ির পিছনের দিকে নিরাপত্তার জন্য ঘন কালো এবং অত্যন্ত শক্তপোক্ত যে কাচ, তাতে ৭০০০টি বিন্দুকে লেজার দিয়ে খোদাই করা হয়েছে। এর প্রতিটি বিন্দু রয়েছে একেবার নিখঁুত এবং ভিন্ন ভিন্ন কোনে। এবং এমন মাত্রায় এগুলি সাজিয়ে রাখা হয়েছে যাতে মৃত্যুর একটা ধারণা গড়ে ওঠে। একেবারে ব্যবহার করার জন্য তৈরি এই ডিজাইনের সঙ্গে গ্রাহকেরা তাঁদের নিজস্ব আলোকিত ফাসসিয়া মোটিফও তৈরি করতে পারবেন বিশেষ এই ব্র্যান্ডের ফরমায়েশি ডিজাইনকে কাজে লাগিয়ে।
এই মোটর গাড়ির ইন্টিরিয়রে ব্যবহার করা হয়েছে স্পিরিট অফ দ্য এসট্যাসি। এটা তৈরি করতে সময় লেগেছে চার বছর। এখানে অ্যানালগ ও ডিজিটাল কারিগরির একটা মেলবন্ধন ঘটানো হয়েছে যাতে একটা নাটকীয় এবং নিখুঁতভাবে ছন্দায়িত একটা আলোর উৎস সৃষ্টি করা যায়। ব্যাপারটা শুরু হয় গাড়িতে প্রবেশ করা মাত্রই চালকের ডিসপ্লে আলোকিত হয়ে ওঠার মাধ্যমে। এরপর ঝলমলিয়ে ওঠে ফাসশিয়া, এরপর আলোর স্রোত গাড়ির ভেতরটা ধুইয়ে দিয়ে পৌঁছে যায় কাচের ডিসপ্লে কেসে, শেষে জ্বলে ওঠে টাইমপিস। শুরুতে স্পিরিট অফ এসট্যাসি আলোকিত করে তোলে নীচের দিক থেকে। তাতে মনে হয়, মঞ্চের আলো নরম আভা তৈরি করার আগে কোনও পারফরমেন্সের শুরুতে যেন স্পটলাইট ফেলা হচ্ছে।
কালিনান সিরিজ:ঐতিহ্যের অগ্রগতি
রোলস-রয়েস মোটর গাড়ির একটা নতুন ঐতিহ্য গড়ে তুলেছে কালিনান। যারা সুপার-লাক্সারির গ্রাহক, তাদের জন্য অত্যন্ত সাহসী ও গুণমানের ব্যাপারে কোনো রকম সমঝোতা না করেই এই ঐতিহ্য গড়ে তোলা হয়েছে। ব্র্যান্ডে এই মোটর গাড়ির অবস্থানের ওপর দাঁড়িয়েই কালিনান সিরিজ ২ নিজেকে উন্নত করেছে এবং নিজের জায়গা তৈরি করে নিয়েেছ। এবং এভাবে আরও একবার প্রমাণ করে দিয়েছে যে, বিশেষ এই ব্র্যান্ডের ভবিষ্যৎ গড়ে উঠবে গ্রাহকদের সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমে এবং এর বৈশিষ্ট্য হবে সমসাময়িক সূক্ষ্ম কারিগরি।
Be First to Comment