গোপাল দেবনাথ/ সুজিত চট্টোপাধ্যায়-কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন সংলগ্ন দি স্ট্যাডেল হোটেলে খ্রিসমাস, এবং আগামী নববর্ষ উপলক্ষে খ্রিসমাস ব্রাঞ্চ এর শুভ সূচনা হলো। বর্ষশেষের শেষ ক্ষণ আর নতুন বর্ষের আগমনের মুহুর্তগুলিকে আনন্দে ভরিয়ে তুলতে সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন দি স্ট্যাডেল হোটেলের তরফে অয়ন চট্টোপাধ্যায়। মৃদুমন্দ আলোছায়া আর ডি জে ‘র পছন্দের চনমনে রক সুরের বন্যায় যৌবনকে উপভোগ করার এক সব পেয়েছির আনন্দসন্ধ্যা পরিবেশিত হলো। পছন্দসই রঙিন মদিরার পাত্র হাতে উৎসবের প্রাক মুহূর্ত উদযাপন করলেন আনন্দবিলাসীরা। এদিনের অনুষ্ঠানে রাত যত সাবালক হয়েছে উৎসবের প্রাক মুহূর্তকে দুর্বার করে তুলতে কলকাতার নক্ষত্রলোকের তারারা এক এক করে আসতে শুরু করেন। ছিলেন মেকআপ শিল্পী ও স্টাইল বিশেষজ্ঞ কৌশিক -রজত, অভিনেত্রী মমতাজ সরকার, সায়ন্তিনী গুহঠাকুরতা ,পায়েল মুখার্জি, অভিনেতা ইন্দ্রনীল চক্রবর্তী, ঋদ্ধিস চৌধুরী মডেল সোনাল শ্রীবাস্তব ,শুভঙ্কর সরকার, আমান আহমদ, ঈশিকা দত্ত, সৌম্যদীপ মুখার্জি, মোহম্মদ ড্যানিস, ভারতের ইন্টারন্যাশনাল পোলো কোচ ফাইয়াজ সিদ্দিকী, সিদ্ধা গ্রূপের পিনকেল নন্দী, আর জে শালী, হেরিটেজ কঞ্জারভেশনিস্ট অয়ন চট্টোপাধ্যায়, রণজিন্দার সিং, সস্ত্রীক গৌতম ট্যান্ডন, শান্তনু ঘোষ, সস্ত্রীক প্রসেনজিৎ মুখার্জি, সস্ত্রীক রোহিত জয়সোয়াল, আসিফ আহমেদ, পারমিতা ভৌমিক এবং গায়ক অনীক ধর সহ আরও অনেকে। আপ্যায়নে ছিলেন সৌরাজ ভৌমিক ও মিলি ব্যানার্জি। চব্বিশে ডিসেম্বর ভি ডি জে রনি থাকবেন। উৎসব চলবে রাত দুটো পর্যন্ত। ফাইনাল কাউন্টডাউন নববর্ষের রাত, থাকবে দেদার খানাপিনা চলবে ভোর রাত পর্যন্ত। এবার উৎসবের দিনগুলি আপনাদের আনন্দে কাটুক দি স্ট্যাডেল হোটেলে। বর্ষশেষের রাতের উৎসব চলবে মধ্যরাত পর্যন্ত। ডি জে এস থাকবেন জয় ব্যানার্জি এবং তানিয়া। বড়দিনে এই হোটেলের পুলসাইডে মিরাজে থাকছে লাভিশ বাফেট দাম সাধ্যের মধ্যে। লাইভ মিউজিকে থাকবেন ক্রিস্টোফার লিভো।
প্রাক ক্রিসমাস উৎসবের সূচনা হল দি স্ট্যাডেল হোটেল….
More from GeneralMore posts in General »
- প্রেস ক্লাব কলকাতায় বসন্ত উৎসব…।
- ৩২ তম বর্ষে পদার্পণ করল শ্রী শ্রী শান্তি হরিচাঁদ মন্দিরের বাৎসরিক উৎসব…।
- Navigating End-Stage Kidney Failure: Choosing Between Dialysis and Transplant for a Better Life….
- ‘রঙ দাও হে রঙিলা’ সঙ্গীত ভিডিওর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন…।
- চেন্নাইয়ের বিশ্বখ্যাত লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট হাসপাতাল, রেলা হাসপাতাল, কলকাতায় তাদের প্রথম লিভার রান সফলভাবে আয়োজন করেছে, যার লক্ষ্য লিভারের অসুখ, অঙ্গদানের গুরুত্ব এবং লিভার প্রতিস্থাপনের পর জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা….।
- প্রেস রিলিজ লিভারের অসুখ সারাতে ১০০০ জনেরও বেশি লিভার রোগী, পরিবার এবং জনসাধারণ দৌড়লেন এই লিভার রানে ১৫০ জনেরও বেশি লিভার রোগী এবং তাঁদের পরিবার অংশগ্রহণ করেন। এই লিভার রান আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন রেলা হাসপাতালের সিইও ডাঃ ইলানকুমারন কালিয়ামূর্তি, যিনি এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগে তাঁর সহায়তা দান করেন। এই যুগান্তকারী অনুষ্ঠানের লক্ষ্য হল লিভার রোগী, তাঁদের পরিবার এবং জনসাধারণকে একসাথে এনে চিকিৎসা তহবিল সংগ্রহ এবং লিভারের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এই লিভার রানে ২.৫ কিমি, ৫ কিমি এবং ১০ কিমি, এই তিনটি বিভাগে অংশ ছিল, যেগুলিতে সবধরনের ফিটনেস স্তরের অংশগ্রহণকারীরা অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২.৫ কিলোমিটার বিভাগটি মূলত হাসপাতালের লিভার রোগীদের জন্য, যা তাঁদের প্রচুর সহ্যশক্তি, শুরুতেই দ্রুত শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসার গুরুত্ব তুলে ধরার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে। ৫ কিমি এবং ১০ কিমি বিভাগগুলি সাধারণ জনগণের জন্য, যা সমাজের সকল স্তরের মানুষকে এই মহৎ উদ্দেশ্যে সমর্থন জানাতে একসাথে হতে উৎসাহ দেয়। এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে বলতে গিয়ে, রেলা হাসপাতালের সিইও ডাঃ ইলানকুমারন কালিয়ামূর্তি বলেন, “কলকাতায় আমাদের প্রথম লিভার রান শুরু করতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্ববোধ করছি। এই অনুষ্ঠানটি আমাদের লিভার রোগী, তাঁদের পরিবার এবং সমাজকে লিভার রোগ, লিভার প্রতিস্থাপনের পর জীবনের মান, অঙ্গদানের তাৎপর্য এবং প্রতিস্থাপনের পর জীবনের মান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির একটি যৌথ লক্ষ্যে একত্রিত করার সুযোগ করে দেয়।” রেলা হাসপাতালের হেপাটোলজি বিভাগের ডিরেক্টর ডাঃ দীনেশ জোথিমানি বলেন, “লিভারের রোগ বিশ্ব জুড়ে ক্রমশ বেড়ে চলা স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তার বিষয়, সারা বিশ্বে ৮০ কোটিরও বেশি মানুষ কোনও না কোনও ধরণের লিভারের রোগে ভুগছেন। কেবলমাত্র ভারতেই, আনুমানিক ৩০% জনসংখ্যা ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত। এটি মূলত জনসাধারণের মধ্যে খুব কম শারীরিক শ্রমের জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পর্কিত। উদ্বেগের বিষয়, লিভার সিরোসিস এবং লিভার ক্যান্সার এখন দেশে মৃত্যুর প্রধান কারণগুলির মধ্যে একটি। শুরুতেই দ্রুত রোগনির্ণয় এবং জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনলে জীবনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে পারে এবং ‘দ্য লিভার রান’-এর মতো ইভেন্টগুলি সচেতনতা বৃদ্ধিতে এবং লিভারের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।” এই লিভার রানের উদ্দেশ্য হল লিভারের রোগ, অঙ্গদানের গুরুত্ব এবং লিভার প্রতিস্থাপনের পর জীবনের মান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। কলকাতা, ৯ মার্চ ২০২৫: চেন্নাইয়ের বিশ্বখ্যাত লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট হাসপাতাল, রেলা হাসপাতাল, কলকাতায় তাদের প্রথম লিভার রান সফলভাবে আয়োজন করেছে, যার লক্ষ্য লিভারের অসুখ, অঙ্গদানের গুরুত্ব এবং লিভার প্রতিস্থাপনের পর জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা….।
Be First to Comment