নিজস্ব প্রতিনিধি : কলকাতা, ১৭ মার্চ, ২০২৪। এ আই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির মাধ্যমে প্রায় সব ক্ষেত্রেই কাজের অগ্রগতি অতি দ্রুত হচ্ছে । একইভাবে সমস্ত কাজকে নিখুঁত করা সম্ভব হচ্ছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে যাতে শিক্ষা ব্যবস্থার আরো উন্নতি ঘটানো যায় এ বিষয়ে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও প্রিন্সিপালদের নিয়ে একটি অভিনব কর্মশালা অনুষ্ঠিত হলো সল্টলেকের হরিয়ানা বিদ্যামন্দিরে। এখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির বিভিন্ন প্রয়োগ তুলে ধরেন আইআইটি খড়্গপুরের প্রাক্তনীরা।
এডুডাইম, স্টেমপাওয়ার্ড, মেন্টর্স-ফার্স্ট-এর মাধ্যমে শিক্ষায় ইতিবাচক পরিবর্তনের আনার জন্য এ আই এর ব্যবহারে তারা বিশ্বাসী বলে জানালেন কোম্পানিগুলির সি ই ও রাজীব আগরওয়াল। সংস্থাগুলির কো ফাউন্ডার ও সিওও শুভময় বক্সী বলেন, শিক্ষার জগতকে এ আই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে যে পুনর্নির্মাণ করা হচ্ছে সেটি এদিনের প্রশিক্ষনে তুলে ধরা হয়।
আমরা আশাবাদী শিক্ষায় এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার শিক্ষকদের আরও নতুন রকম ভাবে প্রশিক্ষিত করবে এবং শিক্ষার্থীদের একটি মজাদার নতুন উপায়ে শিক্ষা গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করবে।
শিক্ষক-শিক্ষিকারা এই কর্মশালা থেকে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর স্কুল ও কলেজে তার প্রয়োগ করবেন। প্রশিক্ষণের অন্যতম উদ্যোক্তা এবং আইআইটি খড়্গপুরের প্রাক্তনী শুভময় বক্সী বলেন, একেবারে ন্যূনতম পরিকাঠামো থাকলেও স্কুল ও কলেজ স্তরে শিক্ষক শিক্ষিকারা শুধুমাত্র মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই এই প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেক বেশি নিখুঁত পঠনপাঠনের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি , শিক্ষার্থীরা এর মধ্যে দিয়ে সহজে ও দ্রুত যে কোনো বিষয় শিখে নিতে পারবেন।
Be First to Comment