গোপাল দেবনাথ: পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৪ই জানুয়ারি ২০২০ ‘তোমারেই করিয়াছি জীবনের ধ্রুবতারা’ শীর্ষক ভাবগম্ভীর এক মননশীল অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ১৫৮ তম জন্মবর্ষে যুগপুরুষ স্বামী বিবেকানন্দ কে স্মরণ করলো মেদিনীপুর টাউন ( হেরিটেজ) স্কুল। মাঙ্গলিক প্রদীপ প্রজ্জ্বলন, স্বামীজীর সাজে সজ্জিত ছাত্র সৌময় সেতুয়াকে বরণ ও স্বামীজীর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান ও পুষ্পার্ঘ্য প্রদানের পর স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ছাত্ররা সমবেত ভাবে পরিবেশন করেন উদ্বোধনী সংগীত ‘ভবসাগর তারণ কারন হে’। ছোট ছোট গল্পকথায় স্বামীজীর শৈশব থেকে শেষ জীবন পর্যন্ত সম্পূর্ণ জীবনীকে সাবলীল ভঙ্গিমায় ছাত্রদের সামনে তুলে ধরেন প্রধান শিক্ষক, রাষ্ট্রপতি-পুরস্কারপ্রাপ্ত জাতীয় শিক্ষক, রবীন্দ্র গবেষক ড. বিবেকানন্দ চক্রবর্তী। স্বামীজীর প্রিয় রবীন্দ্রসংগীত ও স্বামীজীর লেখা কবিতা পাঠ করেন শিক্ষিকা অনামিকা তেওয়ারী, মন্দিরা খাণ্ডা, মিঠু রানী মূর্মূ, মিঠু পাহাড়ি, পৃথা কুন্ডু, শিক্ষক নিখিল কুমার পাত্র ও ছাত্র অনুভব সাহু, অহীন মোদক, অয়ন সিনহা। কবিগুরুর ‘ভারততীর্থ’ কবিতার সঙ্গে স্বামীজী বিরচিত ‘স্বদেশমন্ত্র’-কে কোলাজ করে একটি অসামান্য শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনে ছিলেন শিক্ষিকা অরুণিমা নন্দী, প্রধান শিক্ষক ড. বিবেকানন্দ চক্রবর্তী, শিক্ষক নিখিল কুমার পাত্র এবং স্বামীজীর সাজে সজ্জিত ছাত্র সৌময়। প্রথম পর্বের পুরো অনুষ্ঠানটিতে এক অন্য মাত্রা যোগ করে সিন্থেসাইজারে শিক্ষিকা মন্দিরা খাণ্ডার সংগত। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে মনোহরপুর কুইজ কেন্দ্রের পরিচালনায় কুইজ মাস্টার অনল চক্রবর্তী ছাত্রদের মধ্যে স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী সম্পর্কিত কুইজ প্রতিযোগিতা করেন। ছাত্রদের সাড়া ছিল লক্ষ্যণীয়। দুই পর্বের সমগ্র অনুষ্ঠানের বোধদীপ্ত সঞ্চালনায় ছিলেন শিক্ষিকা অনামিকা তেওয়ারী।
মেদিনীপুর টাউন (হেরিটেজ) স্কুলে মহা সমারোহে ‘স্বামীজী’র ১৫৮তম জন্মদিবস স্মরণ…
More from GeneralMore posts in General »
- পরিবারে একত্রিত, বয়সে বিভক্ত: হেল্পএজ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন আন্তঃপ্রজন্মীয় বন্ধন কে জোরদার করার আহ্বান জানায়…।
- নতুন সংসার শুরু করার স্বপ্ন স্বামী স্ত্রীর চোখে, ভালোবাসার হাসি, প্লেনে চড়ার আনন্দ, বিদেশ যাত্রা সব কিছু কেমন যেন আকাশ এই মিলিয়ে গেল আর হঠাৎ করে হয়ে গেল সবাই আকাশের-তারা…।
- Lupin Receives Tentative Approval from U.S. FDA for Oxcarbazepine ER Tablets….
- ইংরেজি দৈনিক ইকো অফ ইন্ডিয়া গ্রুপের বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন…।
- Cycling is Faster than Perceived – Beats Cars in Congested Corridors….
- দুপুর বেলায় খাওয়া দাওয়ার পর্ব হল শেষ, বাংলাদেশে এই দিনটার গুরুত্ব অশেষ…।
Be First to Comment