Press "Enter" to skip to content

ভক্তি বিলাস তীর্থ গোস্বামী মহারাজের ১৩১ তম আবির্ভাব তিথি পূজা চৈতন্য মঠে….।

Spread the love

সৌরভ দত্ত : কলকাতা, ৬ এপ্রিল, ২০২৫। ১৯১৬ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে প্রভুপাদ শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী গোস্বামী ঠাকুর ভক্তি বিলাস তীর্থ গোস্বামী মহারাজকে দীক্ষা প্রদান করেন, দীক্ষার নাম হয় “কুঞ্জবিহারি বিদ্যাভূষণ”। তখন শ্রীল প্রভুপাদ মায়াপুরে শ্রীগৌর হরির অভিন্ন ব্রজলীলা স্থলে বিবিক্তা নন্দীর লীলায় একাকী ভজন করিতেন। জঙ্গলাকীর্ণ এই স্থান, মাঠের আইল ধরিয়া আসিতে হইত, এখানে শ্রীল প্রভুপাদের মুখনিঃসৃত বীর্যবতী ভগবৎ কথা কয়জন বা শুনিবে; তিনি জগতে প্রকাশ ও প্রচার করিবার জন্য শ্রীল প্রভুপাদের অনুমোদনে এক নং উল্টো ডিঙি জংশন রোডে “শ্রীভক্তিবিনোদ আসন” প্রতিষ্ঠা করেন। শ্রীল প্রভুপাদের সেবা, ভগবৎ কথা প্রচার এবং বিভিন্ন স্থানে শ্রীল প্রভুপাদের দ্বারা মায়াপুর শ্রীচৈতন্য মঠ ও তৎ শাখা শ্রীগৌড়ীয় মঠ সমূহ স্থাপন করিয়াছেন, তাহা জগৎবাসী সর্বদাই কীর্তন করেন।
আজ ভক্তি বিলাস তীর্থ গোস্বামী মহারাজের ১৩১ তম আবির্ভাব তিথি উপলক্ষে কলকাতায় চৈতন্য রিসার্চ ইনস্টিটিউটে মহামন্ত্র, মহাজন পদাবলী কীর্তন ও ধর্মসভা পূজাপাঠ অনুষ্ঠিত হয়। ত্রিদন্ডী স্বামী শ্রীমদ্ভ ভক্তিস্বরূপ সন্ন্যাসী মহারাজ, শ্রীল ভক্তি কুমুদ পুরী মহারাজ , শ্রীল তুর্যাশ্রমী মহারাজ উপস্থিত ছিলেন।
কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি পার্থসখা দত্ত জানান, ভক্তি বিলাস তীর্থ গোস্বামী মহারাজ মানব জাতিকে ঈশ্বর সেবায় নিমজ্জিত করার জন্য এই মঠ প্রতিষ্ঠা করেন। ভক্তিস্বরূপ সন্ন্যাসী মহারাজ জানান,১৯১৮ সালে চৈতন্যমঠ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ডক্টর সর্ব্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ।

More from GeneralMore posts in General »

Be First to Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Mission News Theme by Compete Themes.