Press "Enter" to skip to content

দল নয়,রঙ নয়,সুরের ঐকতানে ন্যায়বিচার চাই এই স্লোগান কে সামনে রেখে প্রতিবাদে সামিল হলেন তাপস কুমার পাল একাডেমি অফ মিউজিক এর ছাত্রছাত্রীরা….।

Spread the love

নিজস্ব প্রতিনিধি : কলকাতা, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪।
“বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো
সেইখানে যোগ তোমার সাথে আমারও॥
নয়কো বনে, নয় বিজনে… নয়কো আমার আপন মনে–“। কবিগুরু এই কথা গুলো স্মরণে রেখে ৮ই সেপ্টেম্বর রবিবার, বিকেল ৫ টায় সারাবিশ্বে আর. জি. কর. ঘটনার প্রেক্ষিতে যে প্রতিবাদ হয়েছে তাতে “তাপস কুমার পাল একাডেমি অফ মিউজিক” এর তরফ থেকে এক অভিনব প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে কলকাতার কসবা বোসপুকুর পোস্ট অফিস (পুরাতন) এর সামনের রাস্তায়। যেখানে একদল বাদক বাদিকা সুরের মাধ্যমে প্রতিবাদে সামিল হন। অনুষ্ঠানের শুরু তে এক মিনিট নীরাবতা পালন করা হয়। এবং খুবই সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক তাপস কুমার পাল, অধ্যাপক চিরঞ্জীব দে, শিক্ষিকা দেবশ্রী গোস্বামী, অধ্যাপিকা ময়ুরীকা রায়, একাডেমির ছাত্রী পল্লবিতা চক্রবর্তী এবং স্থানীয় বাসিন্দা অশোক ঘোষ, সুব্রত পাল সহ বিশিষ্টরা।

দল নয়,রঙ নয়,সুরের ঐকতানে ন্যায়বিচার চাই এই স্লোগান কে সামনে রেখে প্রতিবাদে শামিল হন- বেহালাশিল্পী পল্লবিতা চক্রবর্তী, সঞ্জয় রায়, ঈশানী রায়, আশ্রিকা চক্রবর্তী, অনুপ বিশ্বাস, শাক্যসিংহ মজুমদার, আদৃতা ঘোষ, রিম্পা হালদার, অধ্যাপিকা ময়ুরীকা রায়, দেবাংশু নস্কর, অধ্যাপক চিরঞ্জীব দে, শিক্ষিকা দেবশ্রী গোস্বামী। সেতার শিল্পী হিসাবে ছিলেন তপন বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অনিন্দিতা শীল,এবং এস্রাজ শিল্পী হিসাবে ছিলেন শুভ্রা দে ও শুভ্রা মজুমদার। তবলায় ছিলেন মঙ্গল দাস এবং পার্কাশানে ছিলেন পঙ্কজ কুমার শীল।
অনুষ্ঠানে শুরু হয় বিটোফেনের বিখ্যাত “ওড টু জয়”বাজিয়ে তারপর রবীন্দ্র ঠাকুরের “সকাতরে কাঁদিছে ওই”,”আলো আমার আলো”, “সঙ্কোচের বিহ্বলতা”,” বাংলার মাটি বাংলার জল”, কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের “ধনধান্য পুষ্পভরা”এবং বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের কারার ওই লৌহকপাট এবং অনুষ্ঠান শেষ হয় “জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে” ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বাজিয়ে। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অধ্যাপক তাপস কুমার পাল।

More from GeneralMore posts in General »

Be First to Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Mission News Theme by Compete Themes.