ডাঃ দীপালোক বন্দোপাধ্যায়: আমরা যারা চিকিৎসা পেশায় যুক্ত ও সাইকোলজীতে মাস্টার্স করেছি তারা জানি মানসিক অসুখ শরীরের রোগের চেয়ে কম
কষ্টদায়ক নয় ৷ ২০০৩ সাল থেকে শুরু হয়ে প্রতিবছরের মত এবারেও ১০ সেপ্টেম্বর “বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস “( World Suicide Prevention Day)- হয়ে গেল ৷ এবারে ২০২২ সালে পড়েছিল গত শনিবার ৷ তাই একজন চিকিৎসক হিসাবে কিছু কথা না বলে পারছি না Suicide বা আত্মহত্যা হল স্বেচ্ছায় নিজের জীবন বিসর্জন দেওয়া ৷ ল্যাটিন সুই সেইডেয়ার থেকে সুইসাইড শব্দটি এসেছে ৷ নিজের প্রাণ বিনাশকারী হলেন আত্মঘাতক ৷ যা প্রায় সব ধর্মে পাপ বলে গণ্য ৷ প্রাচীন গ্রীসে তাদের সাধারণ কবরস্থানে সমাধি দেওয়া হত না ৷ আত্মহত্যা নিয়ে নানা বির্তক হয়েছে ৷ ১৭৮৬ সালে টাইমস পত্রিকায় আত্মহত্যা কি সাহসের কাজ শিরোনামের বির্তকে প্রায় সবাই এর বিরোধিতা করেন ৷ বলা হয় আত্মহনন নয় বেঁচে থাকাটাই জীবন ৷ আমার প্রিয় কবি শ্রীজাত লিখেছেন ,”কেবল মুঠোয় বন্দী কফির একলা কাপ / ডিপ্রেশনের বাংলা জানি ৷ মনখারাপ “৷ গ্রীক দার্শনিক প্লেটো নিষ্ক্রিয়তা বা কাপুরুষতার জন্য আত্মহত্যাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বললেও তাকে অনৈতিক বলেন নি ! ফরাসী-আলজেরীয় নাস্তিক দার্শনিক আলবেয়ির কামু বলেছেন আত্মহত্যা করার মানে হল স্বাধীনতাকে প্রত্যাখ্যান করা৷ জি কে চেস্টারটন আত্মহত্যাকে চরম ও পরম শয়তান বলে লিখেছেন ,”যে নিজেকে খুন করে সে ব্রহ্মান্ডকেই ধ্বংস করে “৷ আত্মহত্যা করা ও প্ররোচিত করা সমান অপরাধ ৷ তাই ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা দিতে হবে ৷ আমাদের হিন্দু ধর্মে বলা হয়েছে ,”আত্মহত্যাকারী মৃত্যুর আনন্দহীন লোকে গমন করবে “( ঈশ উপনিষদ)৷ মানুষ যেহেতু নিজেকে জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা রাখে না তাই নিজেকে হত্যা করার অধিকারও তার নেই ৷ মহাভারতে বলা হয়েছে এরা কখনো স্বর্গে পৌঁছাতে পারবে না ৷ কোরানে ( সুরা আন নিসা ৪:২৯-৩০) বলা হয়েছে ,”তোমরা তোমাদের নিজেদের হত্যা করো না ৷ নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তোমাদের উপর করুণাময় “৷ হাদিশে বলা হয়েছে ( সহিহ হাদিশ বুখারী ,খন্ড-২নং -৪৪৬) “আত্মহত্যাকারীর যন্ত্রণা জাহান্নমেও অব্যাহত থাকবে “৷ খ্রিস্টীয় সন্ন্যাসী আগস্টাইন বলেছেন , ধর্মে নিজেকে হত্যার অনুমতি নেই ৷ তথ্য বলছে ক্যাথলিকদের মধ্যে আত্মহত্যার হার প্রোটেস্ট্যান্টদের তুলনায় কম ৷ বৌদ্ধ ধর্মে আত্মহত্যাকে নেতিবাচক কাজ বলা হয়েছে ৷ইহুদি ধর্মে আত্মহত্যাকে অপরাধ বলে এদের জন্য শোক না করার ও পৃথক স্থানে কবর দিতে বলা হয়েছে ৷তাই আত্মহত্যার খবর প্রকাশে দায়িত্বশীল হতে হবে ৷বহু বিখ্যাত ব্যক্তি জীবনকে ভালবেসে অবসাদে ভুগেও তা ঝেড়ে ফেলে সফল হয়েছেন ৷ সাঁতারু মাইকেল ফেল্পস , নায়িকা দীপিকা পাড়ুকোনে , পপ তারকা লেডি গাগা থেকে বিখ্যাত লেখক জেকে রাউলিং প্রমুখ ৷ অতিমারী ও যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ঘরে বসা কাজ হারানো , স্কুল কলেজ না থাকা ও মেলামেশার সুযোগ বঞ্চিত মানুষ স্বভাবতই চিন্তান্বিত ৷ এর সঙ্গে রোগ হওয়ার ভীতি আরো করুন করে তুলেছে মানব জাতিকে ৷
নিরাপত্তাহীনতায় অনেক সুস্থ মানুষ করছে অবুঝ আচরন ৷ হয়েছে খিটখিটে ও অস্থির ৷ মানসিক বিষণ্ণতা আনছে হরমনে ভারসাম্যহীনতা ৷ দরকার তাই ইতিবাচক স্পর্শ ও পারিবারিক মেলামেশা ৷ যা শরীরে ডোপামিন , সেরোটোনিন , অক্সিটোসিন হরমনের নিঃসরণ বৃদ্ধি করে করটিজলের ক্ষরণ কমায় ৷ এর ফলে সৃষ্টি হয় পজিটিভ এনার্জি ৷ আমাদের বুঝতে হবে ভগবান মানুষকে বুদ্ধি দিয়েছে ও সবরকম পরিস্থিতি কে নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষমতা দিয়েছে ৷ প্রত্যেকের জীবনে কখনও না কখনও খারাপ সময় আসে ৷ ধৈর্য ধরলে ও চেষ্টা করলে তা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় ৷ ভাবুনতো একবার যুদ্ধবিধ্বস্থ ইউক্রেন , সিরিয়া , ইয়েমেন , আফগানিস্তানের মানুষের অবস্থা ৷ তার মধ্যেও তারা বেঁচে আছে ৷ অনেক ক্ষেত্রে সফল হচ্ছে ৷ যেমন আফগানিস্তান খেলায় সুনাম অর্জন করেছিল ৷দেউলিয়া হতে বসা মুদ্রাস্ফীতি ও প্রায় সব কিছু অমিল হতে বসা শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট দল গতকালই ক্রিকেটে এশীয় সেরার শিরোপা জিতে নিল ৷ ভাবুন তো সেই ছোট্ট মেয়ে আনা ফ্রাঙ্কের কথা ৷ যে নাৎসিদের ভয়ে একটা ছোট কুঠূরীতে দু বছর বন্দী ছিল ৷ তবু সে ভেঙ্গে না পড়ে রোজ পাতার পর পাতা ডাইরী লিখেছিল ৷ যা আজ বিশ্ব সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ ৷আমাদের সরকারতো মানুষের ন্যূনতম চাহিদা মেটানোর একটা ব্যবস্থা করেছে ৷ আনলক পর্ব ধীরে ধীরে অনেকটা স্বাভাবিকতা এসেছে ৷ প্রতিষেধক এসেছে ৷ তাই নিজেকে সংযত রাখুন ৷বিপদ প্রায় কেটে অতিমারীতে মৃত্যুর হার দু শতাংশের নিচে নেমে এসেছে৷ জীবন ও জীবিকার বিপদও কেটে গিয়ে জিডিপির বৃদ্ধি হয়েছে ৷ বোঝা উচিত মানসিক উৎকন্ঠা সমস্যা ও ক্লান্তিকে বাড়ায় ৷ ঘুম নষ্ট করে ৷ অনেক রোগ ডেকে আনে ৷ হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি , মাথা ঘোরা , অসুস্থ বোধ করা সহ ফোবিয়া কুঁড়ে কুঁড়ে খায় ৷ এ অবস্থায় বই পড়া ৷ যা নিয়মিত পড়ার চাপে করা যায় নি ৷ করতে হবে ৷ মনের দরজা খুলে দেয় বই ৷ বাগান করা , শরীর চর্চা , বাড়ীর কাজ , বিভিন্ন শখ নিয়ে ব্যস্ত থাকা , ডিপ ব্রিদিং এক্সসারসাইজ , যোগব্যায়াম , প্রাণায়াম , গান শোনা , বন্ধুদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রাখা , বাড়ীর সবাই একসাথে থাকা অনেকটা দুশ্চিন্তা দূর করতে পারে ৷ অনলাইন ক্লাসে , ইউটিউব থেকে শেখা ৷ হাসির মত ভালো কিছু হয়না ৷ মন ভালো করা সিনেমা ও বইকে সঙ্গী করুন ৷ মন খুলে বাড়ীতে কথা বলুন ৷ দরকারে চিৎকার করুন ৷ যা বিষণ্ণতা কমাবে ৷ চুপচাপ ধ্যান ও ইতিবাচক চিন্তা করুন ৷সংক্রমণভীতি , কাছের মানুষকে হারানোর দুঃখ , রোজগার হারানোর ভয় থেকে পোস্ট ট্রমাটিক স্টেস ডিসঅর্ডার আসতে পারে ৷ তবে ৯০% ক্ষেত্রে আত্মহত্যার সঙ্গে মানসিক রোগের সম্পর্ক থাকে৷ দরকার মানসিক রোগের সুচিকিৎসা ও সহানুভূতি ৷ অস্ট্রেলিয়ার এক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ৯১% উদ্বিগ্নতা , ৭২% অনিদ্রা , ৬৩% ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা এমনকি ৫৯% জীবনকে অর্থহীন ভাবছেন ৷
আচরনগত এসব মানসিক চাপকে দূর করার চেষ্টা করতে হবে ৷ সচেতনতা ও চেষ্টা এসব বাধা দূর করবেই৷ আমরা মনোবিদরা জানি বাইপোলার ডিসঅর্ডার আত্মহত্যার জন্য ২০ গুণ ঝুঁকির ৷যারা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে তাদের মধ্যে আত্মহত্যা সফল হওয়ার আশঙ্কা বেশি ৷ মানুষ সবচেয়ে ভালবাসে নিজেকে ৷তবু , বিশেষ সময়ে ও কারণে আবার অনেক সময় পরিবারে প্রবণতা থাকলে আশঙ্কা বাড়ে ৷ তাদের মধ্যে কেমিক্যাল পরিবর্তন বেশি ঘটে ৷ এছাড়া স্কিজোফ্রেনিয়া (১৫%),পারসোনিলিটি ডিসঅর্ডার (৮%) পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় ৷ মদ ও মাদক বৃদ্ধি করে কয়েক গুণ এ প্রবণতা ৷ এদের মধ্যে আশঙ্কা ৬ গুণ ৷ বিশ্ব জুড়ে সাড়ে ৮ লক্ষ মানুষ আত্মহত্যা করে ৷ অর্থাৎ প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন ৷এর ১৫থেখে ২০ গুণ মানুষ আত্মহত্যার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয় ৷ করোনাকালে এক’মাসে তা ছাড়িয়ে গেছে ৷ শুধু ভারতে বছরে ১ লক্ষ ৬৪ হাজার আত্মহত্যা করে জীবন দেয় ! মানে দিনে ৩৮৪জন ৷ এর মধ্যে ১৮-৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ৫৬,৫৪৩ টি ৷ ১৫-২৯ বছর বয়সে এই প্রবণতা বেশী ৷ ভারতে আত্মহত্যার ঘটনা সবচেয়ে বেশী সংঘটিত হয় মহারাষ্ট্রে ৷ তারপর তামিলনাড়ু ও পশ্চিমবঙ্গে ৷ মহিলাদের মধ্যে আত্মহত্যার ঝোঁক বেশী হলেও পুরুষ প্রায় দ্বিগুণ হারে এভাবে মারা যায় ৷ পুলিশের মতে বাংলাদেশে রোজ ৩০ জন আত্মহত্যা করে ৷ প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৩ থেকে ৬৪ হাজার আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে ৷ বিশ্বে যা দশ নম্বর স্থানে রয়েছে ৷ এখন বয়স্কদের মধ্যে একাকিত্ব , আর্থিক অনিশ্চয়তা ও শারীরিক অসুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবণতা ক্রমবর্ধমান ৷ অবসাদ , প্রেমে বিফল হওয়া , বেকারত্ব , দারিদ্রতা , পরীক্ষায় ব্যর্থতা , পারিবারিক নির্যাতন ,যৌন হেনস্তা , ধর্ষণ , দুরারোগ্য ও যন্ত্রণাদায়ক ব্যধি , সামাজিক বিচ্ছেদ , অবসরের জ্বালা ইত্যাদি আত্মহত্যার প্রধান কারন ৷ যদিও ২০১৭ সালে মানসিক স্বাস্থ্য আইনে আত্মহত্যা অপরাধ তকমা থেকে মুক্তি পেয়েছে ৷২০১৯-২০ দু বছর এই দিবসের থিম ছিল “আত্মহত্যা প্রতিরোধে একসাথে কাজ করা “৷ করোনা পরিস্থিতিতে এর গুরুত্ব আরো বেড়েছিল ৷ ২০২১ সালে বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল ” ক্রিয়েটিং হোপ থ্রু একশন ” বাংলায় ” কাজের মাঝে জাগাই আশা “৷এবারেও একই থিম ছিল ৷ আসলে চরম আশাহীনতা থেকে আসে আত্মহত্যার ইচ্ছা ৷ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ আত্মহত্যার ইচ্ছা প্রকাশ করলে , নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারালে , মেজাজের পরিবর্তন বা তুচ্ছ কারণে বিরক্তি হলে ,অতিমাত্রায় খাওয়া বা না খাওয়া , অল্পে প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে ওঠা , একাকীত্বে ভোগা , নিজেকে আঘাত করার প্রবণতা এবিষয়ে বা মৃত্যু বিষয়ক জিনিস পড়লে , দেখলে , নিজের ভালোবাসার জিনিস অন্যকে সহজে বিলিয়ে দিলে , মনমরা হলে , নিজেকে গুটিয়ে রাখলে , পড়াশুনা , কাজ ও শখ থেকে দূরে সরে গেলে পরিবারের সবাই ও হিতৈষী প্রত্যেকে সর্তক হোন ৷তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করুন ৷ হতাশাগ্রস্ত মানুষটিকে জীবনে আগ্রহী করার চেষ্টা করুন ৷ বন্ধু ও কাছের মানুষ হিসাবে পাশে দাঁড়ান ৷ হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন ৷ পরিবারে কারো ঐ রোগ হলে ভেঙে পরবেন না ৷ কগনেটিভ বেহিভিয়ার থেরাপি , কাউন্সিলিং ও ওষুধের সহায়তা নিন ৷জাতীয় হেল্পলাইনে ফোনে বা এস এম এস করে যোগাযোগ রাখুন ৷ মানবিক হোন ৷ মানসিক সমস্যা ও অবসাদ থেকে মানুষকে মুক্ত করতে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিন৷ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কোন মিডিয়ায় যেন আত্মহত্যাকে গরিমান্বিত না করা হয় ৷ এক সময়ের সাংবাদিক হিসাবে মনে করি এবিষয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা তৈরী করা দরকার ৷ গণমাধ্যমে আত্মহত্যা বিরোধী প্রচার -প্রচারণা সারাবছর চালাতে হবে ৷
“আত্মহত্যা প্রতিরোধ যোগ্য”!….
More from HealthMore posts in Health »
- Dabur Honey and Akshay Kumar inspire India to “Take the First Step”….
- হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাচ্ছে কিউই ফলের নির্যাসে তৈরি নতুন ফুড সাপ্লিমেন্ট….।
- ডঃ মহেন্দ্রলাল সরকারের ১৯২ তম জন্মদিন উদযাপন….।
- নারায়ণা হাসপাতাল, হাওড়া স্তন ক্যান্সার সারভাইভারদের সহ বিশ্ব স্তন ক্যান্সার সচেতনতা মাস উদযাপন করে….।
- CMRI Stroke Care Centre – 1st Hospital in East India Accredited by QAI…..
- প্রতারণা: সম্পর্কের বিশ্বাসঘাতকতা এবং মানসিক সুস্থতার প্রভাব….।
More from InternationalMore posts in International »
- ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ ১৯৯৪ সালে আগুনের পরশমনি চলচ্চিত্র নির্মানের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন…।
- অশোকরাজ এক ব্যায়াম মন্দিরের আয়োজনে স্পোর্টস চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪-২৫….।
- প্রিয়বন্ধু সুপ্রিয়র আকস্মিক প্রয়াণ মেনে নেওয়া কঠিন….।
- নবান্ন গিয়ে কাজ সেরে বাড়ি ফিরেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হলেন জনপ্রিয় চিত্রসংবাদিক সুপ্রিয় নাগ…।
- সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার সার্বজনীন দুর্গোৎসব সমিতির বিজয়া সন্মেলনী…..।
- প্রকৃতি সচেতনতা বাড়াতে অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে মার্লিন গ্রুপ।
More from SocialMore posts in Social »
- সম্প্রীতির বার্তা দিতে মঙ্গলকোটের উরসে বিধায়ক থেকে মন্ত্রীমশাই….।
- অল ইন্ডিয়া হিউম্যান রাইটস অর্গানাইজেশনের উদ্যোগে আয়োজিত হলো বিজয়া সম্মিলনী…।
- প্রতারণা: সম্পর্কের বিশ্বাসঘাতকতা এবং মানসিক সুস্থতার প্রভাব….।
- বেলেঘাটায় বদ্রীনাথ ধাম….।
- Dalmia Bharat Celebrates 5th Year of ‘Aap Hain Sachche Viswakarma’ initiative across East India….
- কালনাগিনী নদীবক্ষে মহিলাদের অভিনব তর্পনে উপচে পড়া ভীড়….।
Be First to Comment