Last updated on February 15, 2023
বাম থেকে ডানে: শ্রী গোপাল কৃষ্ণ শরণ, প্রধান পরামর্শদাতা সাই গ্রুপ, শ্রী ইশান্ত জৈন, সিএসআর নোডাল অফিসার সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন, শ্রী গোবিন্দ রাম যুগ্ম সম্পাদক এবং মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটির ট্রাস্টি, শ্রীমতি সঙ্গীতা আগরওয়াল স্টোর বিভাগের সচিব, শ্রী বিষ্ণু জি মিত্তাল মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটির সহ-সভাপতি।
নিজস্ব প্রতিনিধি : কলকাতা, ১৪ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ভ্যালেন্টাইন্স ডে, মানে ভালবাসার প্রতি উদযাপন। সর্বোচ্চ আবেগ ভরা একটি দিন। আর এই দিনটি শুধু প্রেমিক প্রেমিকাদের জন্য, তা কিন্তু নয়। মানুষ হিসাবে মানুষের প্রতি ভালোবাসার কথা মনে করিয়ে দেয়। – এমনই ভাবনায় দৃঢ় বিশ্বাস করে সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন। সাই গ্রুপের এই সিএসআর শাখা “মানবতা” প্রকল্পের মাধ্যমে আজ মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটিকে একটি অনুদান পত্র তুলে দেয়। এই বিশেষ দিনে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি হাসপাতালে। উপস্থিত ছিলেন সাই গ্রুপের চেয়ারম্যান শ্রী সীতারাম আগরওয়াল,
সাই গ্রুপের প্রধান পরামর্শদাতা শ্রী গোপাল কৃষ্ণ সারণ, মারোয়ারি রিলিফ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের জয়েন্ট সেক্রেটারি শ্রী গোবিন্দ রাম এবং সিএসআর নোডাল অফিসার শ্রী ইশান্ত জৈন। তাদের উপস্থিতিতে ২ লক্ষ টাকার অনুদান মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটির হাতে তুলে দেওয়া হয়।
উলেক্ষ্য মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি ১১০ বছরেরও বেশি পুরানো স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র হিসাবে আজও ভূমিকা রেখে চলেছে, যা কলকাতার দরিদ্র মানুষদের চিকিৎসার জন্য অনন্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন থেকে এই ২ লক্ষ টাকার অনুদান হাসপাতালটিকে দরিদ্র মানুষের জন্য চোখের অস্ত্রোপচারের সরঞ্জাম ও আধুনিক চিকিৎসার জন্য যন্ত্রানংশ কিনতে সহায়তা করবে। এটি হাসপাতালটিকে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে কম সুবিধাভোগী মানুষের চিকিৎসা প্রদানে সহায়তা করতে সক্ষম হবে।
সাই গ্রুপের চেয়ারম্যান সীতারাম আগরওয়াল বলেন, “সুপার স্মেল্টারস লিমিটেড হল একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট সংস্থা যেখানে আমরা কাজ করে চলেছি। আমরা সমাজের অর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই অনুদান শতাব্দী প্রাচীন মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটিকে একটি বড় সংখ্যক দরিদ্র লোকের চিকিৎসা করার জন্য অনুপ্রেরণা জোগাবে। যাদের মানসম্পন্ন চিকিৎসার প্রয়োজন কিন্তু এই ধরনের চিকিৎসার সামর্থ্য রাখে না এবং কম সুবিধাপ্রাপ্ত দরিদ্রদের জন্য এই অনুদান কিছুটা সহায়তা করবে। সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন বিশ্বাস করে ভালবাসা মানুষের কাছে শক্তি, যা আমাদের সকলকে একটি সুতো দিয়ে বেঁধে রাখে। তাই মানুষের পাশে থাকা আমাদের দায়িত্ব। আর ভ্যালেন্টাইনস ডে হল সমাজের জন্য এই ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার সেরা দিন”।
সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন, সাই গ্রুপের একটি কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা শাখা। যারা সমাজের বিভিন্ন বিষয় এর উপর সচেতনমূলক পদক্ষেপ নিয়ে চলেছে। লক্ষ্য হল উন্নত স্বাস্থ্যের সাথে শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়ে নারীদের ক্ষমতায়ন করা এবং মূল ক্ষেত্রে এক মজবুত উন্নয়নকে উত্সাহিত করা।
খেলাধুলা, শিল্প ও সংস্কৃতির প্রচারের জন্য উন্নত জীবিকার বিকল্প তৈরি করার পাশাপাশি নাগরিক পরিকাঠামোকে আরো উন্নয়নের পথে পরিচালনা করা। যেই দিনটি পালন করা হয় ভালবাসার প্রতি উদযাপনের মধ্য দিয়ে। সর্বোচ্চ আবেগ। এই দিনটি শুধু প্রেমিক প্রেমিকাদের জন্য যে নয়, মানুষ হিসাবে মানুষের প্রতি ভালোবাসার কথা মনে করিয়ে দেয়। – এমনই ভাবনায় দৃঢ় বিশ্বাস করে সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন। সাই গ্রুপের এই সিএসআর শাখা “মানবতা” প্রকল্পের মাধ্যমে আজ মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটিকে একটি অনুদান পত্র তুলে দেয়। আজ এই ভালোবাসার দিনকে উৎসর্গ করে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি হাসপাতালে। উপস্থিত ছিলেন সাই গ্রুপের চেয়ারম্যান শ্রী সীতারাম আগরওয়াল,
সাই গ্রুপের প্রধান পরামর্শদাতা শ্রী গোপাল কৃষ্ণ সারণ, মারোয়ারি রিলিফ সোসাইটির ট্রাস্টি বোর্ডের জয়েন্ট সেক্রেটারি শ্রী গোবিন্দ রাম এবং সিএসআর নোডাল অফিসার শ্রী ইশান্ত জৈন। তাদের উপস্থিতিতে ২ লক্ষ টাকার অনুদান মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটির হাতে তুলে দেওয়া হয়। উলেক্ষ্য মাড়োয়ারি রিলিফ সোসাইটি ১১০ বছরেরও বেশি পুরানো স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র হিসাবে আজও ভূমিকা রেখে চলেছে, যা কলকাতার দরিদ্র মানুষদের চিকিৎসার জন্য অনন্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন থেকে এই ২ লক্ষ টাকার অনুদান হাসপাতালটিকে দরিদ্র মানুষের জন্য চোখের অস্ত্রোপচারের সরঞ্জাম ও আধুনিক চিকিৎসার জন্য যন্ত্রানংশ কিনতে সহায়তা করবে। এটি হাসপাতালটিকে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে কম সুবিধাভোগী মানুষের চিকিৎসা প্রদানে সহায়তা করতে সক্ষম হবে।
সুপার শক্তি ফাউন্ডেশন, সাই গ্রুপের একটি কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা শাখা। যারা সমাজের বিভিন্ন বিষয় এর উপর সচেতনমূলক পদক্ষেপ নিয়ে চলেছে। লক্ষ্য হল উন্নত স্বাস্থ্যের সাথে শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের সুযোগ দিয়ে নারীদের ক্ষমতায়ন করা এবং মূল ক্ষেত্রে এক মজবুত উন্নয়নকে উত্সাহিত করা।
খেলাধুলা, শিল্প ও সংস্কৃতির প্রচারের জন্য উন্নত জীবিকার বিকল্প তৈরি করার পাশাপাশি নাগরিক পরিকাঠামোকে আরো উন্নয়নের পথে পরিচালনা করা।
Be First to Comment